নিজস্ব প্রতিবেদক : আসন্ন কিশোরগঞ্জ পৌরসভা নির্বাচনে প্রচার-প্রচারনা ও জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছেন ৭নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মোঃ সাইফুল ইসলাম।
কিশোরগঞ্জ পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডে মধ্যে সকল মেয়র, সংরক্ষিত মহিলা ও কাউন্সিলর প্রার্থীদের ব্যাপক প্রচার-প্রচারন থাকলেও ৭নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী মোঃ সাইফুল ইসলামের প্রচার-প্রচারন একটু ভীন্ন ও রয়েছেন জনপ্রিয়তার শীর্ষে।
৭ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দারা জানান, আমরা আগামী ১৬ জানুয়ারী পৌরসভা নির্বাচনে কাউন্সিলর প্রার্থী হিসেবে এমন একজনকে নির্বাচিত করতে যাচ্ছি, যিনি আমাদের চোখে কাউন্সিলর প্রার্থী নয় তারচেয়েও বড় কোন প্রার্থী হওয়ার যোগ্যতা রাখেন। তিনি বয়লা নিবাসী মরহুম হাজী আফতাব উদ্দিন সাহেবের সুযোগ্য সন্তান এবং বড়বাজারের একজন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী, কাউন্সিলর প্রার্থী মোঃ সাইফুল ইসলাম। তিনি হাজী আফতাবউদ্দিন জামে মসজিদের প্রতিষ্ঠাতা।
আমরাদের চোখে দেখা যিনি সবসময় এতিম অসহায় ও গরীব দুঃখী মানুষের খোঁজ-খবর রাখেন সবসময়। নিজে না খেয়েও নিজের পরিবারের খাবার অকাতরে অসহায়দের বিলিয়ে দিতে করোনার মহামারীর লক ডাউনে যখন নিজ উদ্যোগে দরিদ্রদের মাঝে চাউল ডাল দ্রব্যাদি বিতরন চলছিল , তখন শেষবেলায় কিছু দরিদ্র হিন্দু মহিলাগন উপস্থিত হয়েছিল।বন্ঠন শেষ, দ্রব্যাদিও শেষ। শুনলাম উনি নিজ পরিবারের দ্রব্যাদি ওদের বিলিয়ে দিয়েছেন।বিভিন্ন মানুষের কাছে শুনি বিগত বছরগুলোতে তিনি কাউন্সিলর না হয়েও একজন সেবক হয়ে গরিব দুঃখি অসহায়ের পাশে ছিলেন।
কাউন্সিলর প্রার্থী মোঃ সাইফুল ইসলাম জানান, বিগত ৫ বছর আগে আমার ওয়ার্ডের ভোটারগন আমাকে ভালবেসেই ভোট দিয়েছিলো – অনেক প্রতিকুলতার মাঝেও বিজয়ী হওয়ার সম্ভাবনা ছিল -কিন্তু, আলহামদুলিল্লাহ -আল্লাহতায়ালার ইচ্ছায় অনেক প্রার্থীর মাঝেও দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছিলাম। পরাজিত হয়েও বিগত ৫ টি বছর এলাকাবাসীর সুখেদুঃখে পাশে থাকার আপ্রাণ চেষ্টা করেছি । তাই বিগত দিনের অভিজ্ঞতা ও জনগনের ভালবাসা নিয়ে এবারো আমি টেবিল ল্যাম্প মার্কায় কাউন্সিলর প্রার্থী হয়েছি। মহান আল্লাহতায়ালার রহমত ও জনহনই আমার শক্তি – জনগন যেভাবে আমায় ভালোবেসে কাছে টেনে নিয়েছে ইনশাআল্লাহ্ আমি বিজয়ী হবোই হবো।
আর , আমি যদি বিজয়ী হতে পারি – কিশোরগঞ্জ পৌরসভা র ১৫০ বছরের ইতিহাসের এই ৭ নং ওয়ার্ডকে একটি আধুনিক উন্নত মডেল এলাকা হিসেবে গড়ে তোলবো ইনশাআল্লাহ ।
Leave a Reply